বিশ্বস্ত বন্ধুর মতো রোগীদের পাশে দাঁড়াতে চিকিৎসকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, চিকিৎসকদের হাতের স্পর্শ, একটু সহানুভূতি রোগীর মনোবল অনেক বাড়িয়ে দেয়। চিকিৎসকদের কাছে দেশ ও জাতির অনেক প্রত্যাশা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'শুধু চিকিৎসা দেওয়াই নয়, আপনাদের মুখের কথাও রোগীকে অনেক সুস্থ করে দেয়।' প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনসের (বিসিপিএস) ১২তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক। সভাপতিত্ব করেন ও সমাবর্তন বক্তৃতা করেন বিসিপিএসের সভাপতি অধ্যাপক এস এ এম গোলাম কিবরিয়া।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী সমাবর্তন গাউন পরে শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দিয়ে অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করেন। অনুষ্ঠানে তিনি ছয় প্রবীণ চিকিৎসকের হাতে বিসিপিএসের অনারারি ফেলোশিপ তুলে দেন। এ ছাড়া ছয় তরুণ কৃতী ফেলোকে স্বর্ণপদক এবং এফসিপিএস ও এমসিপিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ২০ শিক্ষার্থীর হাতে সনদপত্র তুলে দেন। আজকের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে মোট ৯২৪ জন বিশেষজ্ঞ চিকিত্সক সনদপত্র গ্রহণ করেন। তাঁদের মধ্যে ১৬ দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞকে ফেলোশিপ দেওয়া হয়। সনদপ্রাপ্ত চিকিৎসকদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, 'আমি আশা করব, চিকিৎসাসেবার মাধ্যমে আর্ত, পীড়িত ও দরিদ্র মানুষের মুখে আপনারা হাসি ফোটাবেন। দেশ ও জাতির সেবায় এবং মানবতার কল্যাণে নিজেদেরকে উত্সর্গ করবেন।' তিনি বলেন, 'আপনারা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। আপনাদের এ অর্জনের পেছনে দেশের সাধারণ মানুষের অনেক অবদান রয়েছে। তাই আপনাদের দায়িত্ব সাধারণ জনগণকে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা।'
ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রসঙ্গ তুলে শেখ হাসিনা বলেন, গ্রামের দরিদ্র জনগোষ্ঠী এখন টেলিমেডিসিন ব্যবস্থার মাধ্যমে গ্রামে থেকেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসাসেবা পাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, উপজেলা পর্যায় পর্যাপ্ত সব হাসপাতালে ওয়েব ক্যামেরা ও ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়া হয়েছে। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ২৪ ঘণ্টা স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। গোটা স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে আরও আধুনিক ডিজিটাল নেটওয়ার্কে যুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বাসস।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী সমাবর্তন গাউন পরে শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দিয়ে অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করেন। অনুষ্ঠানে তিনি ছয় প্রবীণ চিকিৎসকের হাতে বিসিপিএসের অনারারি ফেলোশিপ তুলে দেন। এ ছাড়া ছয় তরুণ কৃতী ফেলোকে স্বর্ণপদক এবং এফসিপিএস ও এমসিপিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ২০ শিক্ষার্থীর হাতে সনদপত্র তুলে দেন। আজকের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে মোট ৯২৪ জন বিশেষজ্ঞ চিকিত্সক সনদপত্র গ্রহণ করেন। তাঁদের মধ্যে ১৬ দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞকে ফেলোশিপ দেওয়া হয়। সনদপ্রাপ্ত চিকিৎসকদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, 'আমি আশা করব, চিকিৎসাসেবার মাধ্যমে আর্ত, পীড়িত ও দরিদ্র মানুষের মুখে আপনারা হাসি ফোটাবেন। দেশ ও জাতির সেবায় এবং মানবতার কল্যাণে নিজেদেরকে উত্সর্গ করবেন।' তিনি বলেন, 'আপনারা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। আপনাদের এ অর্জনের পেছনে দেশের সাধারণ মানুষের অনেক অবদান রয়েছে। তাই আপনাদের দায়িত্ব সাধারণ জনগণকে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা।'
ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রসঙ্গ তুলে শেখ হাসিনা বলেন, গ্রামের দরিদ্র জনগোষ্ঠী এখন টেলিমেডিসিন ব্যবস্থার মাধ্যমে গ্রামে থেকেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসাসেবা পাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, উপজেলা পর্যায় পর্যাপ্ত সব হাসপাতালে ওয়েব ক্যামেরা ও ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়া হয়েছে। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ২৪ ঘণ্টা স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। গোটা স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে আরও আধুনিক ডিজিটাল নেটওয়ার্কে যুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বাসস।
0 comments:
Post a Comment