নারায়ণগঞ্জের ঘটনায় উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেছেন, 'আমরা আমাদের কাজ করে যাচ্ছি। নারায়ণগঞ্জের ঘটনায় উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।' স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, 'নারায়ণগঞ্জের কাউন্সিলর নজরুলসহ সাতজনকে অপহরণ ও হত্যার সঙ্গে জড়িত নূর হোসেনের সঙ্গে যদি কোনো গডফাদার থাকে, তাদেরও ধরা হবে। অপরাধীদের গ্রেপ্তার করতে যা করতে হবে তাই করা হবে।' আজ রোববার দুপুরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত নৌপথে নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ-বিষয়ক এক আন্ত মন্ত্রণালয় বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। খবর বাসসের।
নারায়ণগঞ্জের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ উঠেছে, এ অবস্থায় র্যাবের প্রত্যেককে প্রত্যাহার করা হবে কি না—জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, 'এটি তদন্তের ব্যাপার। তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে প্রধানমন্ত্রী কাউকে ছাড় দেবেন না।' তিনি বলেন, 'প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, র্যাবের কমান্ডিং কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। প্রয়োজনে আরও যাদের দরকার, তাদেরও প্রত্যাহার করা হবে।' সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, নূর হোসেনসহ সন্দেহভাজন সব অপরাধীকে ধরতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সচেষ্ট রয়েছে। এর জন্য গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। নূর হোসেনের বাড়িতে অভিযান দেরিতে করার অভিযোগ ঠিক নয়—উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, নূর হোসেন গোয়েন্দাদের নজরদারিতে ছিলেন। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, অপহরণের পর সাইফুল ইসলামকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে উদ্ধারের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সক্রিয় ও তত্পর। তারা বসে নেই, কাজ করছে। প্রতিমন্ত্রীর দাবি, সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে পড়েনি। সে ধরনের কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে পড়লে রাস্তায় কোনো মানুষ বের হতে পারত না।
নারায়ণগঞ্জের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ উঠেছে, এ অবস্থায় র্যাবের প্রত্যেককে প্রত্যাহার করা হবে কি না—জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, 'এটি তদন্তের ব্যাপার। তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে প্রধানমন্ত্রী কাউকে ছাড় দেবেন না।' তিনি বলেন, 'প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, র্যাবের কমান্ডিং কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। প্রয়োজনে আরও যাদের দরকার, তাদেরও প্রত্যাহার করা হবে।' সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, নূর হোসেনসহ সন্দেহভাজন সব অপরাধীকে ধরতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সচেষ্ট রয়েছে। এর জন্য গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। নূর হোসেনের বাড়িতে অভিযান দেরিতে করার অভিযোগ ঠিক নয়—উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, নূর হোসেন গোয়েন্দাদের নজরদারিতে ছিলেন। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, অপহরণের পর সাইফুল ইসলামকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে উদ্ধারের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সক্রিয় ও তত্পর। তারা বসে নেই, কাজ করছে। প্রতিমন্ত্রীর দাবি, সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে পড়েনি। সে ধরনের কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে পড়লে রাস্তায় কোনো মানুষ বের হতে পারত না।
0 comments:
Post a Comment