নারায়ণগঞ্জে অপহরণের পর সাত খুনের ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেছেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে নৌকা সমর্থক গোষ্ঠীর আলোচনা সভায় তিনি এই সমালোচনা করেন। সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন, 'শাক দিয়ে মাছ ঢাকা যায় না, নারায়ণগঞ্জের ঘটনা তা-ই প্রমাণ করে। এ ঘটনার সঙ্গে ক্ষমতার আশ্রয়-প্রশ্রয় থাকতেই পারে। ঘটনার সাত দিন পর আপনি অপরাধীর বাড়ি গিয়ে অভিযান চালিয়েছেন। কেন এর আগে চালানো হয়নি? মানুষ অভিযোগ নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে যাচ্ছে। তাঁরা বসে বসে হিসাব করেন কার অভিযোগ নেবেন কি নেবেন না। এটা কি মগের মুল্লুক? এটা আইনের বরখেলাপ।'
অপহরণ ও খুনের পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পদক্ষেপ নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেন আওয়ামী লীগের এই প্রবীণ নেতা। এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে রাজনৈতিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন, নেতৃত্বশালী, ব্যক্তিত্বশালী ও আইন সম্বন্ধে ধারণা আছে, এমন একজন অভিজ্ঞ পূর্ণমন্ত্রী প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। সাবেক মন্ত্রী সুরঞ্জিত বলেন, 'নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে। আমি বলব, অল্প সময়ে এর সঙ্গে যাঁরা জড়িত রয়েছে, তাঁদের খুঁজে বের করে শাস্তি না দিলে সেটা আইনের বরখেলাপ হবে। এই অপরাধে যাঁদের প্রত্যাহার করেছেন, এঁদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ডিপার্টমেন্টল প্রসিকিউশন (বিভাগীয় ব্যবস্থা) হওয়া উচিত।' নারায়ণগঞ্জে হত্যাকাণ্ডের প্রধান আসামি নূর হোসেন প্রসঙ্গে সুরঞ্জিত বলেন, 'কেউ একজন বলল দোষীরা দেশ ছেড়ে যায়নি। এটা আল্লাহর রহমত। কিন্তু এই মাল তো আওয়ামী লীগের মাল না। নূর হোসেন প্রথমে জাতীয় পার্টি, তারপর বিএনপি, তারপর আওয়ামী লীগ। ওর তো কোনো দল নাই, সব সময় সরকারি দল।' সংগঠনের উপদেষ্টা চিত্তরঞ্জন দাসের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সহসম্পাদক আসাদুজ্জামান দুর্জয়, সাম্যবাদী দলের নেতা হারুন চৌধুরী প্রমুখ।
অপহরণ ও খুনের পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পদক্ষেপ নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেন আওয়ামী লীগের এই প্রবীণ নেতা। এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে রাজনৈতিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন, নেতৃত্বশালী, ব্যক্তিত্বশালী ও আইন সম্বন্ধে ধারণা আছে, এমন একজন অভিজ্ঞ পূর্ণমন্ত্রী প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। সাবেক মন্ত্রী সুরঞ্জিত বলেন, 'নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে। আমি বলব, অল্প সময়ে এর সঙ্গে যাঁরা জড়িত রয়েছে, তাঁদের খুঁজে বের করে শাস্তি না দিলে সেটা আইনের বরখেলাপ হবে। এই অপরাধে যাঁদের প্রত্যাহার করেছেন, এঁদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ডিপার্টমেন্টল প্রসিকিউশন (বিভাগীয় ব্যবস্থা) হওয়া উচিত।' নারায়ণগঞ্জে হত্যাকাণ্ডের প্রধান আসামি নূর হোসেন প্রসঙ্গে সুরঞ্জিত বলেন, 'কেউ একজন বলল দোষীরা দেশ ছেড়ে যায়নি। এটা আল্লাহর রহমত। কিন্তু এই মাল তো আওয়ামী লীগের মাল না। নূর হোসেন প্রথমে জাতীয় পার্টি, তারপর বিএনপি, তারপর আওয়ামী লীগ। ওর তো কোনো দল নাই, সব সময় সরকারি দল।' সংগঠনের উপদেষ্টা চিত্তরঞ্জন দাসের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সহসম্পাদক আসাদুজ্জামান দুর্জয়, সাম্যবাদী দলের নেতা হারুন চৌধুরী প্রমুখ।
0 comments:
Post a Comment