পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলায় গলাচিপা নদীতে কালবৈশাখীর কবলে পড়ে এমভি শাথিল নামের একটি যাত্রীবাহী লঞ্চ ডুবে গেছে। দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত পাঁচজনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শনিবার বেলা সোয়া দুইটার দিকে উপজেলার কলাগাছিয়া লঞ্চঘাট থেকে এক কিলোমিটার দক্ষিণে এ ঘটনা ঘটে। উদ্ধার হওয়া পাঁচটি লাশের মধ্যে চারটি নারীর ও একটি পুরুষের। এদের মধ্যে তিনজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তাঁরা হলেন গলাচিপা উপজেলার ইটবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা রুহিনা বেগম (২৪), রাঙ্গাবালী উপজেলার সেনের হাওলা গ্রামের বাসিন্দা মনোয়ারা বেগম (৫০), রাঙ্গাবালী উপজেলার ১৯ নম্বর গ্রামের লুত্ফা বেগম (২১)।
প্রথম আলোকে লঞ্চ ডুবির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন কলাগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. দুলাল। তিনি জানান, লঞ্চ ডুবির পর স্থানীয় লোকজন ট্রলার ও নৌকা নিয়ে উদ্ধারকাজ করছেন। পটুয়াখালী নৌবন্দরের সহকারী পরিচালক এস এম বদরুল আলম জানান, ডুবে যাওয়া লঞ্চটি উদ্ধারের জন্য উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তমকে বরিশাল থেকে ঘটনাস্থলের দিকে রওনা হতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রুস্তম বরিশাল থেকে গলাচিপায় উদ্দেশে রওনা হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী মো. সায়েমুজ্জামান জানান, তাঁরা ঘটনাস্থলে থেকে উদ্ধারকাজ পর্যবেক্ষণ করছেন। নিহত প্রত্যেক ব্যক্তির দাফনের জন্য ২০ হাজার টাকা করে দেওয়া হচ্ছে।
দুর্ঘটনার পর সাঁতরে তীরে উঠে আসা ওই লঞ্চের যাত্রী মো. পলাশ প্রথম আলোকে বলেন, ঝড় উঠেছে টের পেয়ে স্ত্রী-সন্তানসহ কেবিন থেকে বের হয়ে আসেন তিনি। যখন বুঝতে পারেন লঞ্চটি ডুবে যাচ্ছে, তখন স্ত্রী-সন্তানসহ নদীতে ঝাঁপ দেন। পরে তাঁরা সাঁতরে তীরে উঠে আসেন। পেছনে ফিরে দেখেন, লঞ্চটি পুরোপুরি ডুবে গেছে। তিনি জানান, তাঁর মতো লঞ্চের আট থেকে ১০ জন যাত্রী সাঁতরে তীরে উঠেতে পেরেছেন। জানা গেছে, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে গলাচিপা থেকে পটুয়াখালীর উদ্দেশে যাত্রা করে এমভি শাথিল। এতে কতজন যাত্রী ছিল, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। একাধিক সূত্রে জানা গেছে, লঞ্চটিতে প্রায় ১০০ জন যাত্রী ছিল।
প্রথম আলোকে লঞ্চ ডুবির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন কলাগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. দুলাল। তিনি জানান, লঞ্চ ডুবির পর স্থানীয় লোকজন ট্রলার ও নৌকা নিয়ে উদ্ধারকাজ করছেন। পটুয়াখালী নৌবন্দরের সহকারী পরিচালক এস এম বদরুল আলম জানান, ডুবে যাওয়া লঞ্চটি উদ্ধারের জন্য উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তমকে বরিশাল থেকে ঘটনাস্থলের দিকে রওনা হতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রুস্তম বরিশাল থেকে গলাচিপায় উদ্দেশে রওনা হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাজী মো. সায়েমুজ্জামান জানান, তাঁরা ঘটনাস্থলে থেকে উদ্ধারকাজ পর্যবেক্ষণ করছেন। নিহত প্রত্যেক ব্যক্তির দাফনের জন্য ২০ হাজার টাকা করে দেওয়া হচ্ছে।
দুর্ঘটনার পর সাঁতরে তীরে উঠে আসা ওই লঞ্চের যাত্রী মো. পলাশ প্রথম আলোকে বলেন, ঝড় উঠেছে টের পেয়ে স্ত্রী-সন্তানসহ কেবিন থেকে বের হয়ে আসেন তিনি। যখন বুঝতে পারেন লঞ্চটি ডুবে যাচ্ছে, তখন স্ত্রী-সন্তানসহ নদীতে ঝাঁপ দেন। পরে তাঁরা সাঁতরে তীরে উঠে আসেন। পেছনে ফিরে দেখেন, লঞ্চটি পুরোপুরি ডুবে গেছে। তিনি জানান, তাঁর মতো লঞ্চের আট থেকে ১০ জন যাত্রী সাঁতরে তীরে উঠেতে পেরেছেন। জানা গেছে, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে গলাচিপা থেকে পটুয়াখালীর উদ্দেশে যাত্রা করে এমভি শাথিল। এতে কতজন যাত্রী ছিল, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। একাধিক সূত্রে জানা গেছে, লঞ্চটিতে প্রায় ১০০ জন যাত্রী ছিল।
0 comments:
Post a Comment